তাছাড়া লাইনচ্যুত ট্রেন সরিয়ে নেওয়ার পর শুক্রবার সকালে ওই লাইনে রেল চলাচল স্বাভাবিক হয়েছে বলে কওরাইদ স্টেশন মাস্টার মো. আল আমিন জানিয়েছেন।
বৃহস্পতিবার বেলা পৌনে ১২টার দিকে নেত্রকোণাগামী মহুয়া এক্সপ্রেস কাওরাইদ স্টেশনে ঢোকার পর ২ নম্বর লাইনে এর ইঞ্জিন ও দুটি বগি লাইনচ্যুত হয়। এতে ২ নম্বর লাইন সাময়িক বন্ধ থাকলেও অন্য লাইন দিয়ে রেল চলাচল স্বাভাবিক থাকে।
স্টেশন মাস্টার আল আমিন বলেন, মহুয়া লাইনচ্যুত হওয়ার খবর পেয়ে ঢাকা ও ময়মনসিংহ থেকে উদ্ধারকারীরা আসেন। তারা রাত ৯টা নাগাদ বগি দুটি এবং শুক্রবার সকাল সাড়ে ৫টার দিকে ইঞ্জিনটি উদ্ধার করেন। দুর্ঘটনার প্রায় ১৭ ঘণ্টা পর শুক্রবার সকাল সাড়ে ৫টার দিকে ২ নম্বর লাইনটি সচল হয়।
ঘটনা তদন্তে চার সদস্যের একটি কমিটি গঠন করা হয়েছে।
রেলওয়ে ঢাকা বিভাগের সহকারী পরিচালক (অপারেশন) মো. সাইদুর রহমান জানান, সহকারী পরিবহন কর্মকর্তা মো. আমিনুল হককে প্রধান করে এই কমিটি গঠন করা হয়েছে।