সোমবার বিকেল ৫টার পরে নগরীর মাসদাইরে তৈমুরের বাসায় যান আইভী। এ সময় তৈমুর ও তার পরিবারের সদস্যরা আইভীকে স্বাগত জানান। পরে দুই নেতা পাশাপাশি বসে গণমাধ্যমের সঙ্গে কথা বলেন।
রোববারের নির্বাচনে বিএনপির পদ থেকে অব্যাহতি পাওয়া তৈমুর আওয়ামী লীগের প্রার্থী ও দুইবারের মেয়র সেলিনা হায়াৎ আইভীর কাছে প্রায় ৬৭ হাজার ভোটের ব্যবধানে হেরে যান।
নির্বাচনে আইভী পেয়েছেন এক লাখ ৫৯ হাজার ৯৭, আর তৈমুর আলম খন্দকার পেয়েছেন ৯২ হাজার ৫৬২ ভোট।
আজ দুপুরেও দেওভোগে নিজের বাসায় গণমাধ্যমকর্মীদের সঙ্গে কথা বলার সময় আইভী বলেছিলেন, “আজকে তৈমুর কাকার বাসায় যেতে চেয়েছিলাম। কিন্তু উনি তো এখন বাসায় নেই। দেখি বিকালে যদি উনি বাসায় থাকেন তাহলে হয়তো যাওয়ার চেষ্টা করব।
“উনি আমার মুরুব্বি। উনার সঙ্গে পরামর্শ করে আগেও কাজ করেছি, এখনও করি। উনি যে ইশতেহার দিয়েছেন, সেখানে যে কাজগুলো সহজে করা যায়, সেগুলো অবশ্যই করব।”