মহামারীর সঙ্কটে সাধারণ মানুষের পাশে দাঁড়ানো, মৃতদেহ সৎকারের মত কাজে উদ্যোগী ভূমিকা নিয়ে সারা দেশেই আলোচনায় ছিলেন খোরশেদ। ১৩ নম্বর ওয়ার্ডবাসী তাকেই তৃতীয়বারের মত কাউন্সিলর হিসেবে বেছে নিয়েছে।
রোববার দিনভর ইভিএমে ভোট শেষে কেন্দ্রে কেন্দ্রে গণনা করে সেখানেই প্রার্থীদের পোলিং এজেন্টদের ফলাফল জানিয়ে দেন প্রিসাইডিং কর্মকর্তা। পরে সেই ভোটের ফলাফল রিটার্নিং কর্মকর্তার নিয়ন্ত্রণ কক্ষে পাঠানো হয়। রাতে সেখান থেকে মেয়র পদের ফলাফল ঘোষণা করেন রিটার্নিং কর্মকর্তা মাহফুজা খানম।
সোমবার দুপুরে নির্বাচন কমিশন কার্যালয় থেকে রিটার্নিং কর্মকর্তা মাহফুজা আক্তার এবং সদর উপজেলা নির্বাচন কর্মকর্তা ও সিটি নির্বাচনের সহকারী রিটার্নিং কর্মকর্তা আফরোজা খানম স্বাক্ষরিত কাউন্সিলর পদে ভোটের আনুষ্ঠানিক বেসরকারি ফলাফল প্রকাশ করা হয়; যা প্রার্থীরা সংগ্রহ করেছেন। এর ভিত্তিতেই প্রজ্ঞাপন জারি করবে নির্বাচন কমিশন।
সেখানে মোট ভোটার ৩৫ হাজার ৪০৯। মোট ভোট পড়েছে ১৫ হাজার ৯২৬টি। বাতিল হয়েছে ২১টি ভোট।
এ ওয়ার্ডে মোট ছয়জন প্রার্থী কাউন্সিলর পদে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করেন। এর মধ্যে মহানগর যুবদলের আহ্বায়ক মাকছুদুল আলম খন্দকার খোরশেদ ঠেলাগাড়ী প্রতীকে পেয়েছেন ১৩ হাজার ৭৭২ ভোট। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী শাহ ফয়েজ উল্লাহ রেডিও প্রতীকে পেয়েছেন এক হাজার ২২ ভোট। প্রতিদ্বন্দ্বী প্রার্থীর চেয়ে ১২ হাজার ৭৫০ ভোট বেশি পেয়ে জয়লাভ করেছেন খোরশেদ।