বৃহস্পতিবারের এ সংক্রান্ত একটি চিঠি হাতে পাওয়ার কথা জানিয়েছেন বিশ্ববিদ্যালয়ের ভারপ্রাপ্ত রেজিস্ট্রার খন্দকার মাজহারুল আনোয়ার।
তিনি শুক্রবার দুপুরে বিডিনিউজ টোয়েন্টিফোর ডটকমকে বলেন, “ইউজিসির চিঠি হাতে পেয়েছি। সেই নির্দেশনা মতই নিয়োগ বিষয়ে পরবর্তীতে কার্যক্রম চালানো হবে।”
২০১৫ সালে জাতীয় সংসদে খুলনা কৃষি বিশ্ববিদ্যালয় আইন পাস হয়। ২০১৮ সালের সেপ্টেম্বরে উপাচার্য হিসেবে নিয়োগ পান অধ্যাপক শহীদুর রহমান খান। ২০১৯ সালের ২৯ জানুয়ারি আনুষ্ঠানিকভাবে শিক্ষা কার্যক্রমের যাত্রা শুরু করে বিশ্ববিদ্যালয়টি।
এরই মধ্যে বিশ্ববিদ্যালয়ে নিয়োগ কার্যক্রম নিয়ে নানা অভিযোগ ওঠে। এ নিয়ে বিভিন্ন সময় গণমাধ্যমে সংবাদও হয়েছে।
“গত বছরের ৯ ডিসেম্বর শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের জারি করা চিঠির নির্দেশনা প্রতিপালন এবং ইউজিসির তদন্ত কমিটির প্রতিবেদন দাখিলের আগে কোনো ধরনের নিয়োগ কার্যক্রম সম্পন্ন করা সমীচীন নয় বলে কমিশন মনে করছে।”
এ বিষয়ে বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ কী কী পদক্ষেপ নিয়েছে তা জানাতে নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে ইউজিসির চিঠিতে।