আগামী ১ মে থেকে পুনরায় বিদ্যুৎকেন্দ্রটি উৎপাদনে যাবে বলে আশা করছেন কেন্দ্রটির সহকারী প্রকৌশলী।
বৃহস্পতিবার বিকালে জেলার দশবল বৌদ্ধ বিহার ও দীঘিনালার চার মাইল এলাকা থেকে শকুন দুটি উদ্ধার করা হয় বলে খাগড়াছড়ির সহকারী বন সংরক্ষক মোজাম্মেল হোসেন জানান।
তিনি বলেন, শকুন দুটি হিমালয়ের পাদদেশ থেকে বাংলাদেশে এসেছে। পরিযায়ী পাখি হিসেবে দীর্ঘ পথ ভ্রমণের কারণে শকুন দুটি ক্লান্ত। স্যালাইন-পানির পাশাপাশি অন্যান খাবার দেওয়া হচ্ছে তাদের।
সুস্থ হওয়ার পর শকুন দুটিকে চট্টগ্রামের বন্যপ্রাণী ও প্রকৃতি সংরক্ষণ বিভাগে হস্তান্তর করা হবে বলে জানান তিনি।
দেশে হিমালয়ান শকুন সম্পর্কে তিনি বলেন, প্রতিবছরই শীতকালে দেশের বিভিন্ন প্রান্তে হিমালয়ান শকুন দেখা যায়। শীত শেষে এরা আবার ফিরে যায়।