উপজেলার শহরের জননী ক্লিনিক অ্যান্ড ডায়াগনস্টিক সেন্টারের চিকিৎসক আহসানুল হকের বিরুদ্ধে এই অভিযোগ তুলেছেন উপজেলার শহরের ঘোষগাতি মহল্লার সুজন মিয়ার স্ত্রী সুমা খাতুন।
বিডিনিউজ টোয়েন্টিফোর ডটকমকে তিনি বলেন, তার চার বছর বয়সী মেয়ের পিঠে ফোঁড়া অপারেশনের জন্য সোমবার ওই হাসপাতালে নেন। কয়েকটি পরীক্ষা করানোর পর রাত ৮টার দিকে চিকিৎসক আহসানুল হক শিশুটির পিঠে পরপর পাঁচটি ইনজেকশন দেন। এরপর তার খিচুনি শুরু হয় এবং কিছুক্ষণের মধ্যেই মারা যায়।
ভুল চিকিৎসায় তার মেয়ের মৃত্যু হয়েছে দাবি করে বিচার চেয়ে তিনি থানায় অভিযোগ দিয়েছেন।
উল্লাপাড়া থানার ওসি হুমায়ুন কবির বলেন, মঙ্গলবার দুপুরে স্বজনদের পক্ষ থেকে থানায় লিখিত অভিযোগ করা হয়েছে। তবে তার আগেই ময়নাতদন্ত ছাড়া সকালে শিশুটির দাফন করেন স্বজনরা। অভিযোগ তদন্ত করে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেবে পুলিশ।
ঘটনার পর থেকে ক্লিনিক বন্ধ করে চিকিৎসক-মালিক আহসানুল হক গা ঢাকা দিয়েছেন। তার সঙ্গে মোবাইল ফোনে একাধিকবার যোগাযোগের চেষ্টা করা হলেও তিনি সাড়া দেননি।