সোমবার বিশেষ জজ এ এন এম মোর্শেদ খান এ রায় ঘোষণা করেন।
দণ্ডিতরা হলেন সোনালী ব্যাংক সোনাগাজী শাখার ব্যবস্থাপক রহিম উল্যাহ খন্দকার, দ্বিতীয় কর্মকর্তা আবুল কালাম ও সহকারী কর্মকর্তা মিজানুর রহমান।
মামলার নথি থেকে জানা যায়, ২০১১ সালের ২ অক্টোবর থেকে ২০১২ সালের ১৩ অগাস্ট পর্যন্ত ফেনীর সোনাগাজীর মতিগঞ্জ সাব-রেজিস্ট্রার অফিসে দলিল রেজিস্ট্রি ও সরকারি খাতে জমা বাবদ ১৯ লাখ ৩৬ হাজার ১৬৫ টাকা চালানে পে-অর্ডার নম্বর, টাকার পরিমাণ ও তারিখ উল্লেখ করে ব্যাংকে জমা দেওয়া হয়।
দণ্ডিত তিনজন জমাকৃত এই ১৯ লাখ ৩৬ হাজার ১৬৫ টাকা গ্রাহকের ভুয়া স্বাক্ষর দিয়ে উত্তোলন করে আত্মসাৎ করেন বলে মামলায় অভিযোগ করা হয়।
এ ঘটনায় দুদক নোয়াখালীর সহকারী পরিচালক নুরুল ইসলাম সরকার বাদী হয়ে ২০১৪ সালের ৮ সেপ্টেম্বর সোনাগাজী থানায় একটি মামলা দায়ের করেন। দুদক নোয়াখালীর তৎকালীন সহকারী পরিচালক মশিউর রহমান মামলাটি তদন্ত করেন।
দুদকের পিপি মো. আবুল কাশেম জানান, রেজিস্ট্রি অফিসের পে-অর্ডারের সরকারি অর্থ আত্মসাতের অভিযোগ প্রমাণিত হওয়ায় আদালত চারটি ধারায় ৩১ বছরের কারাদণ্ড ও ৮৪ লাখ টাকা অর্থদণ্ডের আদেশ দেয়।