শুক্রবার কুড়িগ্রামের চিলমারীর রমনা রেলওয়ে স্টেশন পরির্দশনকালে মন্ত্রী একথা জানান।
তিনি বলেন, “প্রধানমন্ত্রী আমাদের এ নির্দেশনা দিয়েছেন যাতে করে প্রতিবেশী দেশগুলোর সাথে ব্যবসা-বাণিজ্যের দ্বার উন্মোচিত হয়।”
এছাড়া কুড়িগ্রাম এক্সপ্রেসকে পর্যায়ক্রমে উলিপুর ও চিলমারীর রমনা রেলওয়ে স্টেশনের সঙ্গে সম্প্রসারণ করা হবে এবং এজন্য আধুনিকায়ন কাজ করা হবে বলে জানান সুজন।
সকালে রমনা রেলওয়ে স্টেশন পরির্দশনকালে মন্ত্রী সুজন আরও বলেন, “রেলওয়েকে আধুনিক ও যুগোপযোগী করতে চান প্রধানমন্ত্রী। এজন্য আমরা সারাদেশে নিরলসভাবে কাজ করছি। কুড়িগ্রামও এ থেকে পিছিয়ে থাকবে না।”
তিনি বলেন, বিএনপি-জামায়াত সরকার এ পথের রেলকে উঠিয়ে দেওয়ার পরিকল্পনা করেছিল, সেখানে মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর নির্দেশে রেলকে সম্প্রসারণ করার কাজ হাতে নেওয়া হয়েছে।
এই সময় মন্ত্রীর সঙ্গে উপস্থিত ছিলেন প্রাথমিক ও গণশিক্ষা প্রতিমন্ত্রী মো. জাকির হোসেন, রেলপথ মন্ত্রণালয়ের সচিব সেলিম রেজা, মহাপরিচালক ডিএন মজুমদার, মহাব্যবস্থাপক মিহির কান্তি গুহ্, অতিরিক্ত মহাপরিচালক (অবকাঠামো) কামরুল হাসান, বিভাগীয় রেলওয়ে ব্যবস্থাপক শাহ্ সুফি নুর মোহাম্মদ, কুড়িগ্রাম জেলা পরিষদ চেয়ারম্যান ও জেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি মো. জাফর আলী, কুড়িগ্রাম জেলা প্রশাসক মোহাম্মদ রেজাউল করিম, পুলিশ সুপার সৈয়দা জান্নাত আরা, কুড়িগ্রাম জেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক আমান উদ্দিন আহম্মেদ মঞ্জু প্রমুখ।
পরে রেলমন্ত্রী চিলমারী নদীবন্দরের রমনাঘাট পরিদর্শন করেন। এ সময় চিলমারী উপজেলা আওয়ামী লীগ, রেল-নৌ ও পরিবেশ উন্নয়ন গণ কমিটি ও ব্রহ্মপুত্র নদে দ্বিতীয় বঙ্গবন্ধু সেতু বাস্তবায়ন পরিষদের পক্ষ থেকে বিভিন্ন দাবি সম্বলিত স্মারকলিপি দেওয়া হয়।