“মাসুদের শরীরের ৩০ শতাংশ ও ছেলের শরীর ২৭ শতাংশ পুড়ে গেছে। মাসুদের অবস্থা আশংকাজনক। তবে ছেলে আব্দুল রাশেদ শংকামুক্ত।”
মঙ্গলবার জেলা ও দায়রা জজ মুন্সী মো. মশিয়ার রহমান আসামির অনুপস্থিতিতে এ রায় দেন।
দন্ডিত মো. আমিনুর মুন্সী (৪৮) যশোরের অভয়নগর উপজেলার নওয়াপাড়া স্টেশন বাজারের প্রয়াত আব্দুস সালাম মুন্সীর ছেলে।
যাবজ্জীবন ছাড়াও তাকে ১০ হাজার টাকা জরিমানা দিতে হবে, যা অনাদায়ে আরও এক বছরের বিনাশ্রম কারাভোগ করতে হবে।
নড়াইল জজ আদালতের পাবলিক প্রসিকিউটর এমদাদুল ইসলাম ইমদাদ মামলা বরাতে জানান, ২০১২ সালের ১ অগাস্ট সকালে নড়াইল সদরের চাঁচড়ায় একটি যাত্রীবাহী বাস তল্লাশি করে মো. আমিনুর মুন্সীর কাছ থেকে ৪০ বোতল নিষিদ্ধ ভারতীয় ফেনসিডিল উদ্ধার করে পুলিশ।
তিনি জানান,এ ঘটনায় ওই দিনই সদর থানার এএসআই ওয়ালিউর রহমান বাদী হয়ে মো. আমিনুর মুন্সীকে আসামি করে থানায় মাদক দ্রব্য নিয়ন্ত্রণ আইনে মামলা দায়ের করেন।
রায় ঘোষণার সময় আসামি পলাতক ছিলেন বলে তিনি জানান।