সোমবার দুপুরে জেলা প্রশাসনের নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট মংচিংনু মারমার নেতৃত্বে এ অভিযান পরিচালনা করা হয়।
মংচিংনু মারমা সাংবাদিকদের বলেন, ভাসানচরের বিভিন্ন ক্লাস্টারের সামনে থেকে ২০টি ভাসমান দোকান উচ্ছেদ করা হয়েছে। এ সময় দুইটি মামলায় ১৩০০ টাকা জরিমানা আদায় করা হয়েছে।
পরবর্তীতে ওইসব স্থানে পুনরায় দোকান না বসানোর জন্য সতর্ক করে দেওয়া হয়েছে বলেও তিনি জানান।
কক্সবাজারের ক্যাম্প থেকে এক লাখ রোহিঙ্গাকে অধিকতর নিরাপদ আশ্রয়ে সরিয়ে নিতে দুই হাজার ৩১২ কোটি টাকা ব্যয় করে ভাসানচরে আবাসন প্রস্তুত করে বাংলাদেশ সরকার। গত বছরের ডিসেম্বর থেকে এক হাজার ৬৪২ জন রোহিঙ্গাকে নিয়ে ভাসানচরে স্থানান্তর প্রক্রিয়া শুরু করে সরকার। এ পর্যন্ত ছয় দফায় ১৮ হাজার ৫২১ জন রোহিঙ্গাকে ভাসানচরে নেওয়া হয়। আরও ৮০ হাজার রোহিঙ্গাকে নেওয়ার উদ্যোগ নিয়েছে সরকার।
এখানে রোহিঙ্গা শরণার্থীদের স্থানান্তর শুরুর পর থেকে বিভিন্ন সময় রোহিঙ্গাদের পলায়ন করার ঘটনা ঘটেছে। অনেকে পুলিশের হাতে ধরা পড়ে আবার ফেরতও এসেছে।