“আগেও শহরে হিজড়াদের জন্য মসজিদ তৈরির উদ্যোগ নেওয়া হয়েছিল, তবে স্থানীয়দের প্রতিবাদে তা আর হয়ে ওঠেনি।”
সকাল ৭ টার দিকে গোয়ালন্দের দৌলতদিয়ার জেলে ইসহাক হালদারের জালে মাছটি ধরা পরে।
পরে মাছটি বিক্রির জন্য দৌলতদিয়া ঘাটে মৎস আড়তে নিয়ে গেলে মাছ ব্যবসায়ী শাহজাহান শেখ ১ হাজার ৬৫০ টাকা কেজি দরে ২৮ হাজার ৫০ টাকায় মাছটি কিনে নেন।
পরে ঢাকার কাশিমপুরের এক ব্যবসায়ীর কাছে কেজি প্রতি ৫০ টাকা লাভে ১৭’শ টাকা কেজি দরে ২৮ হাজার ৯০০ টাকায় কাতলাটি বিক্রি করেন।
শাহজাহান বলেন, পদ্মা নদীতে প্রায়ই বড় বড় মাছ ধরা পড়ে। আজকের কাতলাটি জেলে ইসহাক হালদারের জালে ধরা পরে। পরে তিনি সকাল ১০টার দিকে মাছটি আমার কাছে বিক্রি করতে আনলে মাছটি কিনে নেই।
“পরে সকাল ১১ টার দিকে সামান্য লাভে মাছটি ঢাকার কাশিমপুরের এক ব্যবসায়ীর কাছে বিক্রি করে দেই।”
রাজশবাড়ী জেলার মৎস কর্মকর্তা মশিউর রহমান, দীঘদিন মাছ ধরা বন্ধ থাকায় নদীতে মাছের বিচরণ বেড়েছে। এখন মাঝে মাঝেই এ ধরনের বড় মাছে ধরা পড়বে।