সালথা থানার ওসি মো. আশিকুজ্জামান জানান, শনিবার রাত থেকে রোববার ভোর পর্যন্ত যদুনন্দি ইউনিয়নের বিভিন্ন গ্রামে অভিযান চালিয়ে ১৫ জনকে আটক করা হয়।
শনিবার বিকাল ৩টার দিকে যদুনন্দী ইউনিয়নের স্বতন্ত্র চেয়ারম্যান প্রার্থী রফিক মোল্লা ও টুকু ঠাকুরের সমর্থকদের মধ্যে আধিপত্য বিস্তার নিয়ে এই সংঘর্ষ বাধে।
এ সময় রফিক মোল্লার সমর্থক মারিজ শিকদার নিহত এবং অন্তত ৩০ জন আহত হয় বলে পুলিশ জানায়।
নিহত মারিজ শিকদার (৩২) যদুনন্দি ইউনিয়নের খারদিয়া গ্রামের সোহরাব শিকদারের ছেলে। রোববার বিকালে জানাযা শেষে তাকে পারিবারিক কবরস্থানে দাফন করা হয়েছে।
মারিজের বোন রিক্তা বলেন, “সংঘর্ষের সময় টুকু ঠাকুরের লোকজন আমার ভাইকে ধরে নিয়ে ঘরের মধ্যে কুপিয়ে মেরে ফেলেছে । এ হত্যার বিচার চাই।”
এদিকে টুকু ঠাকুরের সমর্থকদের অভিযোগ, মারিজ শিকদার নিহতের জের ধরে শনিবার রাতে ও রোববার সকালে দফায় দফায় হামলার ঘটনা ঘটেছে। এ সময় অর্ধশতাধিক বাড়িঘর ভাংচুর ও লুটপাট করেছে হামলাকারীরা।