জেলার বিভিন্ন স্থানে অভিযান চালিয়ে তাদের গ্রেপ্তার করা হয়ে বলে জানান জেলার পুলিশ সুপার মো. শহীদুল ইসলাম।
গত ১৬ অক্টোবর নোয়াখালীর চৌমুহনীতে মন্দিরে-মণ্ডপে হামলা-ভাংচুরের সময় ‘হৃদযন্ত্রের ক্রিয়া বন্ধ হয়ে’ একজনের মৃত্যুর পরদিন পুকুর থেকে আরেকজনের লাশ উদ্ধার করে পুলিশ।
পুলিশ সুপার শনিবার সন্ধ্যায় সাংবাদিকদের বলেন, “চৌমুহনীতে সাম্প্রদায়িক হামলার বিভিন্ন ঘটনায় দায়ের করা ১০ মামলায় শুক্রবার রাতে ১৩ জনসহ মোট ১১৯ জনকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। গ্রেপ্তারকৃতদের মধ্যে এজাহারভুক্ত আসামি ৬৩ জন। সন্দেহভাজন আসামি ৫৯ জন। তাদের মধ্যে এক আসামি আদালতে স্বীকারোক্তিমূলক জবানবন্দি দিয়েছেন।”
জিজ্ঞাসাবাদে গ্রেপ্তারকৃত আসামিদের দেওয়া তথ্য, প্রত্যক্ষদর্শী এবং সিসি টিভি ফুটেজ দেখে মামলার সব আসামি ও ইন্ধনদাতাদের দ্রুত আইনের আওতায় আনা হবে বলে জানান তিনি।