“মাসুদের শরীরের ৩০ শতাংশ ও ছেলের শরীর ২৭ শতাংশ পুড়ে গেছে। মাসুদের অবস্থা আশংকাজনক। তবে ছেলে আব্দুল রাশেদ শংকামুক্ত।”
জেলার অতিরিক্ত পুলিশ সুপার অপু সরোয়ার জানান, সোমবার সকালে বারাকপুর গ্রামের চঞ্চলের ইটভাটার অফিস ভবনের ছাদ থেকে এসব সরঞ্জাম উদ্ধার করা হয়।
স্থানীয়রা জানান, রোববার রাতে ভাটায় কাজ করতে গিয়ে একজন শ্রমিক দুটি ব্যাগের ভেতর জর্দার কৌটায় লাল টেপ দিয়ে মোড়ানো পাঁচটি হাতবোমা ও কিছু ধারালো অস্ত্র দেখতে পান। পরে ভাটার মালিক পুলিশকে খবর দেন।
পুলিশ কর্মকর্তা অপু সরোয়ার বলেন, এসব অস্ত্র ও বোমা কিভাবে এখানে এল বা কারা এর সঙ্গে জড়িত তা তদন্ত করা হচ্ছে। এখনই কিছু বলা যাচ্ছে না।