বিজিবি বলছে, তারা সীমান্ত পরিস্থিতি ‘কঠোরভাবে’ পর্যবেক্ষণে রেখেছে।
সদর উপজেলার ডিক্রিরচর ইউনিয়নে এই সংরক্ষণ বাঁধের কয়েকটি স্থানে গত তিন দিনে প্রায় একশ মিটার অংশের সি সি ব্লক ধসে গেছে।
ভাঙন রোধে কাজ শুরু হয়েছে বলে জানিয়েছে পানি উন্নয়ন বোর্ড।
ডিক্রিরচর ইউনিয়ন পরিষদ চেয়ারম্যান মেহেদী হাসান মিন্টু বলেন, “নদীতে স্রোত বেশি থাকায় আমার ইউনিয়নের বিভিন্ন অংশে ভাঙন শুরু হয়েছে। বিষয়টি স্থানীয় প্রশাসনকে জানানোর পর ভাঙন রোধে কাজ শুরু হয়েছে।”
ফরিদপুর পানি উন্নয়ন বোর্ড নির্বাহী প্রকৌশলী পার্থ প্রতিম সাহা বলেন, ভাঙন প্রতিরোধে জরুরিভাবে জিও ব্যাগ ডাম্পিং অব্যাহত রয়েছে। ভাঙনের গভীরতা পর্যালোচনা করে ব্যবস্থা নেওয়া হবে।