এতে দিনের মধ্যে পণ্য খালাস করতে না পেরে বিপাকে পড়েছেন বলে ব্যবসায়ীরা অভিযোগ করেছেন।
আমদানিকারক রয়েল হোসেন বলেন, আগে তারা গভীর রাত পর্যন্ত পণ্য খালাস করতে পারতেন। এখন সন্ধ্যার পর পচনশীল পণ্য খালাস করতে না পেরে ক্ষতির মুখে পড়েছেন।
“সন্ধ্যার আগে খালাস কার্যক্রম শেষ হচ্ছে না। আবার পরদিন পর্যন্ত পচনশীল পণ্য গরমের মধ্যে পচে নষ্ট হচ্ছে। কিছু অসৎ ব্যবসায়ীর কারণে সৎ ব্যবসায়ীরা ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছে।”
সৎ ব্যবসায়ীদের বৈধ সুবিধা বাস্তবায়ন করতে শুল্ক কর্তৃপক্ষের প্রতি অনুরোধ জানান তিনি।
বেনাপোল শুল্ক ভবনের অতিরিক্ত কমিশনার নেয়ামুল ইসলাম বলেন, “সন্ধ্যার পর পচনশীল পণ্য ছাড়করণের ক্ষেত্রে কিছু ব্যবসায়ী অনিয়ম করে শুল্ক ফাঁকি দেওয়ার চেষ্টা করেন। এ কারণে স্বার্থে সন্ধ্যা ৬টার পর থেকে আপাতত শুল্কায়ন কার্যক্রম বন্ধ রাখা হয়েছে।”
মঙ্গলবার থেকে এই নিয়ম চালু করা হয়েছে বলে তিনি জানান।