এর মধ্যে রয়েছে বোয়ালমারীতে ছয় জন, চরভদ্রাসনে ছয় জন এবং ফরিদপর সদরে চার জন।
তাদের প্রত্যেককে জেলা স্বাস্থ্য বিভাগ চিকিৎসা দিয়েছে বলে জানিয়েছেন জেলা সিভিল সার্জন ডা. ছিদ্দিকুর রহমান।
তিনি বলেন, “আমরা স্বাস্থ্য শিক্ষার মাধ্যমে ডেঙ্গু বিষয়ে সব সময় সর্তক বার্তা দিয়ে চলছি। এছাড়া উপজেলার পর্যায়ে কর্মরত চিকিৎসক ও স্বাস্থ্য কর্মীদের মাধ্যমেও বিভিন্ন ধরনের প্রচারণা চালিয়ে যাওয়া হচ্ছে।”
ডেঙ্গু আক্রান্তদের মধ্যে ছয়জন শিশু রয়েছে; আক্রান্ত সবার শারীরিক অবস্থা ভালো বলে জানান ডা. ছিদ্দিকুর রহমান।
ফরিদপুরের পৌর মেয়র অমিতাব বোস বলেন, “ডেঙ্গু প্রতিরোধে আমরা পৌর শহরের ২৭টি ওয়ার্ডে সর্তকতামূলক প্রচারণা চালিয়েছি। এছাড়াও শহরের ড্রেনগুলোতে ডেঙ্গু বহনকারী মশা নিধনে ওষুধ দেওয়া হয়েছে।”
ফরিদপুর সচেতন নাগরিক কমিটির (সনাক) সভাপতি শিপ্রা গোস্বামী বলেন, প্রত্যেকটি নাগরিককে সচেতন হতে হবে। বাসা-বাড়ির আশপাশে ও ছাদে যাতে পানি জমে না থাকে সেদিকে সকলকেই খেয়াল রাখতে হবে। শুধু পৌর কতৃপক্ষকেই চাপ দিলে চলবে না। নিজেদেরও এগিয়ে আসতে হবে।