আওয়ামী লীগের মাহমুদুস সামাদ চৌধুরীর মৃত্যুতে শূন্য এই আসনে উপনির্বাচনে যে চারজন প্রার্থী, তার একজন লাঙল প্রতীকের আতিক।
শনিবার সকাল ১০টায় রেবতী রমন উচ্চ বিদ্যালয় ভোটকেন্দ্রে যান আতিক। তিনি এই কেন্দ্রের ভোটার।
ভোট কক্ষ থেকে বেরিয়ে আতিক সাংবাদিকদের বলেন, প্রথমে একটি বুথে ঢুকে ইভিএমে ভোট দিতে ব্যর্থ হন তিনি। এরপর একে একে আরও দুটি বুথে গিয়ে চেষ্টা করলেও ব্যর্থ হন। কারণ তার আঙুলের ছাপ মেলেনি।
ইলেকট্রনিক ভোটিং মেশিনে (ইভিএম) ভোট দিতে হলে ইসির সংগ্রহে থাকা ভোটারের আঙুলের ছাপ মেলার পরই ব্যালট খোলে। তা না খুললে ভোট দেওয়া যায় না।
ওই কেন্দ্রের প্রিজাইডিং কর্মকর্তা মো. মাসুদ রানা বলেন, “প্রযুক্তিগত কারণে জাতীয় পার্টির প্রার্থী আতিকুর রহমান ভোট দিতে পারেননি। বিষয়টি আমরা ঊর্ধ্বতনদের জানিয়েছে। আশা করি, সমাধান হয়ে যাবে।”
আতিক জানিয়েছেন, তাকে পুনরায় আসতে বলেছেন নির্বাচন কর্মকর্তারা।
আতিক ভোট দিতে না পারলেও নৌকার প্রার্থী হাবিবুর রহমান হাবিব ও স্বতন্ত্র প্রার্থী শফি আহমেদ চৌধুরী ইভিএমে ভোট দিতে পেরেছেন।
সকালে দক্ষিণ সুরমার কামাল বাজার সরকারি প্রথমিক বিদ্যালয় কেন্দ্রে ভোট দেন আওয়ামী লীগ প্রার্থী হাবিবুর রহমান হাবিব। সাবেক বিএনপি এমপি শফি আহমেদ চৌধুরী দাউদিয়া গৌছ উদ্দিন সিনিয়র মাদ্রাসায় ভোট দেন।