ওসি বলেন, “গ্রেপ্তারকৃতরা পেশাদার অপরাধী। তারা প্রতিনিয়ত চুরি ছিনতাইসহ নানা অপকর্ম করে বেড়াত।”
আটক সীমা খাতুন সদর উপজেলার সয়দাবাদ ইউনিয়নের ১, ২ ও ৩ নম্বর ওয়ার্ডের সংরক্ষিত আসনের সদস্য।
সদর থানার এসআই মাহমুদ হাসান জানান, সীমা খাতুন এক নারীকে মাতৃত্বকালীন ভাতা পাইয়ে দিতে দুই দফায় ১৪ হাজার টাকা নেন বলে অভিযোগ। ওই নারী সদর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) মো. আনোয়ার পারভেজের কাছে অভিযোগ করেন।
রোববার ইউএনও তার কার্যালয়ে উভয়পক্ষের উপস্থিতিতে ঘটনার শুনানি করেন।
এসআই মাহমুদ বলেন, অভিযোগের প্রমাণ পাওয়ায় ইউএনও পুলিশে দেন ইউপি সদস্য সীমা খাতুনকে। এ ঘটনায় ওই নারী থানায় মামলা করেছেন। সোমবার সকালে আদালতের মাধ্যমে কারাগারে পাঠানো হয়েছে ইউপি সদস্য সীমা খাতুনকে।