শুক্রবার আসামিদের আদালতের মাধ্যমে কারাগারে পাঠানো হয়েছে বলে জানায় পুলিশ।
রেলের পাকশি বিভাগের পরিবহন কর্মকর্তা আনোয়ার হোসেন জানান, সোমবার বেলা ১১টা ৫৫ মিনিটে দুর্ঘটনায় পড়া ট্রেনটি লাইনে তোলার পর রেল চলাচল স্বাভাবিক হয়।
রোববার রাত ১টার দিকে চুয়াডাঙ্গার উথলীতে তেলবাহী ট্রেনের চারটি বগি লাইনচ্যুত হয়। এরপর থেকে খুলনার সঙ্গে রাজশাহী ও ঢাকার রেল যোগাযোগ বন্ধ থাকে।
ওই দুর্ঘটনায় কেউ হতাহত হয়নি বলে জানিয়েছেন চুয়াডাঙ্গা রেল স্টেশন ম্যানেজার মিজানুর রহমান।
মিজানুর রহমান বিডিনিউজ টোয়েন্টিফোর ডটকমকে বলেন, তেলবাহী ট্রেনটি খুলনা থেকে নাটোর যাচ্ছিল। খুলনা-ঢাকাগামী যাত্রীবাহী ট্রেন সুন্দরবন এক্সপ্রেস যাওয়ার সুবিধার জন্য তেলবাহী ট্রেনটি পাশের লাইনে রাখা হয়। সুন্দরবন এক্সপ্রেস চলে যাওয়ার পর তেলবাহী ট্রেনটি মূল লাইনে আনতে গেলে এর চারটি বগি লাইন থেকে পড়ে যায়।
এতে বন্ধ হয়ে যায় খুলনার সঙ্গে রাজশাহী ও ঢাকার রেল যোগাযোগ।