এই নিয়ে বর্তমানে মোট ২৭৪ জন বাংলাদেশে আশ্রয় নিয়ে বিজিবি নাইক্ষ্যংছড়ি ব্যাটালিয়নের হেফাজতে অবস্থান করছেন।
বুধবার সন্ধ্যা ৭টার দিকে শহরের কান্দিপাড়া এলাকায় এ ঘটনা ঘটে বলে সদর মডেল থানার ওসি মোহাম্মদ এমরানুল ইসলাম জানিয়েছেন।
নিহত আবু কাউসার (৫৫) ওই এলাকার জুরু মিয়ার ছেলে। পেশায় মাছ বিক্রেতা ছিলেন তিনি।
ঘটনার পর থেকেই তার ছেলে পিত্তি রাজ জৌহান (১৪) পলাতক রয়েছে।
পরিবারের বরাতে ওসি এমরানুল জানান, কাউসার মাদকাসক্ত ছিলেন। এ নিয়ে পরিবারে কলহ চলছিল।
“এ কলহের জেরে বুধবার সন্ধ্যায় কাউসার নেশাগ্রস্ত অবস্থায় তার স্ত্রী আনোয়ারা বেগমকে মারধর করেন। এতে ক্ষুব্ধ হয়ে কাউসারের ছোট ছেলে পিত্তি তাকে ছুরিকাঘাত করে।”
তাকে আশঙ্কাজনক অবস্থায় ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেনারেল হাসপাতালে নিয়ে গেলে কর্তব্যরত চিকিৎসক মৃত ঘোষণা করেন বলেন তিনি।
জিজ্ঞাসাবাদ করার জন্য নিহতের স্ত্রী আনোয়ারা বেগম এবং বড় ছেলে শাহইয়া জৌহানকে থানায় আনা হয়েছে। পিত্তিকে গ্রেপ্তারে পুলিশের অভিযান চলছে বলে জানান ওসি।