বুধবার মান্দা ও মহাদেবপুর উপজেলার সীমান্তবর্তী রাস্তায় তারা ধানের চারা রোপণ করেন।
স্থানীয়রা জানান, মান্দার গণেশপুর এবং মহাদেবপুরের সফাপুর ইউনিয়নের কয়েকটি গ্রামকে যুক্ত করেছে এই কাঁচা রাস্তা। রাস্তাটি দিয়ে কৃষিপণ্য পরিবহনসহ হাজার হাজার গ্রামবাসী চলাচল করে নিয়মিত। ভ্যান, ব্যাটারিচালিত অটোরিকশা, ভুটভুটিসহ নানা ধরনের ছোটোখাটো যানবাহন নিয়মিত চলাচল করে।
মাটির রাস্তা হওয়ায় বৃষ্টি হলেই রাস্তাটির বিভিন্ন জায়গায় কর্দমাক্ত হয়ে যায়। এতে চলাচলে চরম ভোগান্তির শিকার হন পথচারীরা।
কচুকুড়ি গ্রামের বাসিন্দা আজিজার, আব্দুল জব্বার, মমতাজ ও রেজাউল ইসলামসহ আরও অনেকে বলেন, অল্প বৃষ্টি হলেই রাস্তাটি চলাচলের অনুপযোগী হয়ে পড়ে। কোনো গাড়ি চলা তো দূরে থাক হেঁটে যাওয়াই কঠিন হয়ে যায়।
এ ব্যাপারে সফাপুর ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান শামসুল আলম বাচ্চু বলেন, রাস্তাটির সংস্কার কার্যক্রম চলমান রয়েছে। প্রথম ধাপে মাটি কাটার পর দ্বিতীয় ধাপে উপরিভাগে বালি ও রাবিশ ফেলা হবে। এই পর্যায়ে বৃষ্টিপাত শুরু হওয়ায় এখন সংস্কার কার্যক্রম বন্ধ আছে। বৃষ্টিপাত বন্ধ হলে বাকি কাজ করা হবে।
তিনি আরও বলেন, যেহেতু এটি মাটির রাস্তা, বৃষ্টি হলেই কর্দমাক্ত হয়; এজন্য স্থানীয় যুবকরা মনে করেছেন সেখানে মেরামত কাজ হবে না।
খুব শিগগিরই সেখানে বাকি মেরামত কাজ সম্পন্ন করা হবে বলে আশ্বস্ত করেন এই ইউপি চেয়ারম্যান।