এতে নদীর পাড়ের সাধারণ মানুষ ভাঙন আতঙ্কে দিন কাটাচ্ছে। অনেকে বাড়িঘর ভেঙে অন্যস্থানে সরিয়ে নিয়ে যাচ্ছে।
এই এলাকায় নদী ভাঙনরোধে দ্রুত বাঁধ নির্মাণের দাবি জানিয়েছে ক্ষতিগ্রস্ত পরিবার।
গত কয়েকদিনে মজিবর শরিফ, দেলোয়ার শরিফ, আনোয়ার, রফিক ভাণ্ডারি, মজিদ বেপারী, মাসুম বেপারী ও স্বপন শরিফসহ প্রায় অর্ধশত লোকজনের বসতবাড়ি এ নদীগর্ভে বিলিন হয়ে গেছে।
বর্তমানে ভাঙনের ঝুঁকিতে রয়েছে সত্তার মাওলানার মাজার, মনির খাঁন, কামাল খাঁন, নজরুল সিপাহিসহ শতাধিক বসতবাড়ি। নদী ভাঙনে ভিটামাটি হারিয়ে দিশেহারা হয়ে পড়েছে ওই এলাকার সাধারণ মানুষ।
আলাল শরিফ বলেন, “সরকার যেন দ্রুত আমাদের এলাকায় একটি টেকসই বাঁধ নির্মাণ করে আমাদের এলাকার মানুষের ভিটেমাটি রক্ষা করে।”
এ বিষয়ে উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মেহেদী হাসান সাংবাদিকদের বলেন, পানি উন্নয়ন বোর্ডের মাধ্যমে জিও ব্যাগ ফেলে ভাঙন রোধের চেষ্টা এবং ক্ষতিগ্রস্থ পরিবারদের মাঝে খাদ্য সহায়তা প্রদান করা হবে।