মঙ্গলবার মাগুরার সিনিয়র স্পেশাল আদালতের বিচারক জেলা ও দায়রা জজ মোহাম্মদ কামরুল হাসান এ আদেশ দেন বলে পিপি কাজী এস্কেন্দোর আজম বাবলু জানিয়েছেন।
সোমাবর বিকালে দুদক যশোরের সহকারী পরিচালক মাহফুজ ইকবাল মাগুরার সিনিয়র স্পেশাল জজ আদালতে মামলাটি করেন। সেখানে মাগুরার হিসাব রক্ষণ, ব্যাংক ও পুলিশ বিভাগের ২৫ কর্মকর্তা-কর্মচারী এবং দুই ব্যক্তিকে আসামি করেন।
আসামিদের মধ্যে মাগুরা জেলার সাবেক হিসাব রক্ষণ কর্মকর্তা সাইফুল ইসলাম, পুলিশের উপপরিদর্শক হাসিনা খাতুন, পুলিশের দুই সহকারী উপ-পরিদর্শক শাহ আলম, আতিয়ার রহমান, চার পুলিশ সদস্য গাজী মশিউর রহমান, তাসলিমা খাতুন, হালিমা খাতুন এবং ফিরোজ হোসেনের হিসাব অবরুদ্ধের আদেশ দেওয়া হয়।
পিপি এস্কেন্দোর আজম জানান, গত ২০১৭-১৮ অর্থ বছরে পুলিশের সাধারণ তহবিল (জিপিএফ) ও নিরাপত্তা তহবিলের হিসাব থেকে জালিয়াতির মাধ্যমে ১০ কোটি ৪৪ লাখ ১ হাজার ৩৪৮ টাকা আত্মসাতের অভিযোগে মামলা করে দুদক।
মামলায় তাদের বিরুদ্ধে পরস্পরে যোগসাজসে দুর্নীতির ও জালিয়াতির মাধ্যমে মাগুরা পুলিশের সাধারণ তহবিল (জিপিএফ) এবং নিরাপত্তা তহবিলের হিসাব থেকে এ অর্থ আত্মসাতের অভিযোগ আনা হয়েছে।