জব্দ কফিগুলো মিয়ানমার থেকে নৌপথে অবৈধভাবে আনা হয়েছে বলে ধারণা করছে পুলিশ।
শুক্রবার রাতে বিজিবি-৫৫ ব্যাটালিয়নের অধিনায়ক লেফট্যানেন্ট কর্নেল এসএনএম সামিউন্নবী চৌধুরী বলেন, সাতছড়ি জাতীয় উদ্যানে তিন মাস ধরে বিজিবির অনুসন্ধান চলছিল। এরপর গত ১ অগাস্ট অভিযান শুরু হয়।
“অভিযানের মধ্যে শুক্রবার সন্ধ্যায় সাতছড়ি ব্রিজের পাশে দুইটি পাহাড়ের কাছে একটি বাঙ্কার থেকে নয়টি একনালা বন্দুক, তিনটি পিস্তল ও ১৩ রাউন্ড গুলি উদ্ধার করা হয়।”
সামিউন্নবী চৌধুরী বলেন, ধারণা করা হচ্ছে অস্ত্রগুলো অন্তত তিন থেকে পাঁচ বছর আগের। উদ্ধার অভিযান সমাপ্ত ঘোষণা করা হলেও অস্ত্রগুলো কী ধরনের ক্ষমতাসম্পন্ন এবং এগুলোর উৎস সম্পর্কে জানা যায়নি।
বিষয়টি নিয়ে বিজিবি কাজ চলছে বলে জানান তিনি।