বৃহস্পতিবার কুষ্টিয়া জেলা ও দায়রা জজ শেখ আবু তাহেরের আদালতে এই মামলা করেন দুদক সমন্বিত কার্যালয় কুষ্টিয়ার উপসহকারী পরিচালক নীল কমল পাল।
আদালত মামলাটি আমলে নিয়েছে বলে দুদকের আইনজীবী আল মুজাহিদ মিঠু জানিয়েছেন।
মামলার আসামিরা হলেন কুষ্টিয়া সুগার মিলস লিমিটেডের উপ-ব্যবস্থাপক (ভান্ডার) মো. আল আমীন, গুদামরক্ষক মো. ফরিদুল হক ও শ্রমিক সর্দার মো. বশির উদ্দিন।
মামলার নথি থেকে জানা যায়, কুষ্টিয়া সুগার মিলে ২০১৯-২০ অর্থবছরে উৎপাদিত ও গুদামজাত ১২১ মেট্রিক টন চিনির মধ্যে ৫২ মেট্রিক টন চিনি খোয়া যাওয়ার বিষয়টি নজরে আসে মিল কর্তৃপক্ষের। পরে গুদামে রক্ষিত মালামাল নিরীক্ষণেও প্রাথমিক সত্যতা পাওয়া যায়।
এই জিডির তদন্তে দুদক ঘটনার সত্যতা পায় এবং জড়িত সন্দেহে সংশ্লিষ্ট বিভাগে কর্তব্যরত তিন জনকে শনাক্ত করে।
বার্ষিক উৎপাদনে কয়েক বছর ধরে লোকসানে থাকার মধ্যে গত আখ মাড়াই মৌসুমে সারাদেশে বন্ধ হওয়া নয়টি মিলের একটি কুষ্টিয়া সুগার মিলস।