শহীদ আহসান উল্লাহ মাস্টার জেনারেল হাসপাতালের আবাসিক চিকিৎসক মো. পারভেজ হোসেন সোমবার এ তথ্য জানান।
গাজীপুরের বড় কয়ের, টঙ্গীর মাছিমপুর, বোর্ডবাজার এলাকা থেকে আসা এসব রোগী এই হাসপাতালে ভর্তি হয়েছেন বলেও তিনি জানান।
ডা. পারভেজ হোসেন জানান, গাজীপুর ডেঙ্গু রোগী শনাক্ত হওয়ার পরই শহীদ আহসান উল্লাহ মাস্টার জেনারেল হাসপাতালে ১ জুলাই থেকে ২০ শয্যার ডেঙ্গু ইউনিট খোলা হয়েছে। তবে ১৫ জুলাই থেকে এ ইউনিটের কার্যক্রম শুরু হয়।
এসব শয্যার মধ্যে ১৫টি মেডিসিন বিভাগ, ৮টি পুরুষ, ৭টি মহিলা ও ৫টি শিশুদের জন্য।
আক্রান্ত নয় জন রোগীর মধ্যে একজন ভালো হওয়ার পর সোমবার হাসপাতাল ত্যাগ করেছেন; টঙ্গী পশ্চিম থানার এক পুলিশ সদস্যসহ বাকি আট জন চিকিৎসাধীন রয়েছেন বলে জানান এই চিকিৎসক।
হাসপাতার কর্তৃপক্ষ জানিয়েছে, এসব রোগীর মধ্যে একজন বাদে অন্যরা গাজীপুর নগরীর বাসিন্দা।
বাংলাদেশে ২০১৯ সালে ডেঙ্গু সবচেয়ে ভয়াবহ রূপ নিয়েছিল। সে বছর আক্রান্তের সংখ্যা এক লাখ ছাড়ালেও ২০২০ সালে ডেঙ্গুর প্রকোপ অনেকটা কম ছিল।
গত বছর ১ হাজার ৪০৫ জন রোগী হাসপাতালে ডেঙ্গুর চিকিৎসা নেন। এ বছর জুলাই মাসেই ডেঙ্গুতে এর চেয়ে বেশি রোগী আক্রান্ত হয়।