জেলার সিভিল সার্জন ডা. সেলিনা বেগম বলেন, বুধবার সকাল ৮টা থেকে থেকে বৃহস্পতিবার সকাল ৮টা পর্যন্ত সদর হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় এই পাঁচ জন মারা গেছে।
এ নিয়ে জেলায় করোনাভাইরাসে মোট ১৯৪ জনের প্রাণহানি হলো।
তিনি জানান, গত ২৪ ঘণ্টায় ২৪০ জনের নমুনা পরীক্ষা করে ৭০ জনের কোভিড শনাক্ত হয়েছে। আক্রান্তের হার ২৯ দশমিক ৪ শতাংশ।
সদর হাসপাতালের তত্ত্বাবধায়ক ডা. হারুন অর রশিদ বলেন, করোনা ওয়ার্ডে চিকিৎসাধীন রোগীদের বেশিরভাগই গ্রাম থেকে আসা।
“তারা করোনার উপসর্গ দেখা দিলেও তারা পরীক্ষা করেন না; বাড়িতে থেকে গ্রামের ডাক্তারদের চিকিৎসা নিচ্ছেন। শ্বাসকষ্ট শুরু হলে হাসপাতালে আনা হচ্ছে।”
শেষ সময়ে আসায় অনেককে বাঁচানো সম্ভব হয় না বলে জানান এই চিকিৎসক।
সিভিল সার্জন সেলিনা বেগম বলেন, মানুষ স্বাস্থ্যবিধি মানছে না। অকারণে ঘর থেকে বের হয়ে ঘোরাফেরা করছে। এমনকি করোনায় আক্রান্ত ব্যক্তিও বাড়ি থেকে বের হচ্ছে। তাদের মাধ্যমে মানুষ সংক্রামিত হচ্ছে। লকডাউনের মধ্যে নানা অজুহাতে বাড়ির বের হচ্ছে মানুষ।