কুষ্টিয়ার সিভিল সার্জন ডা. এইচ এম আনোয়ারুল ইসলাম জানান, শনিবার সকাল ৮টা থেকে রবিবার সকাল ৮টা পর্যন্ত বিভিন্ন সময়ে তাদের মৃত্যু হয়। এর মধ্য দিয়ে জেলায় মোট আক্রান্ত মৃত্যুর সংখ্যা ৪৯৫ জনে দাঁড়াল।
তিনি বলেন, গত ২৪ ঘণ্টায় আরও চারজন মারা গেছেন করোনাভাইরাসের উপসর্গ নিয়ে। আর একই সময়ে আরও ৮৪১ জনের নমুনা পরীক্ষা করে ২৬০ জনের শরীরে করোনাভাইরাসের সংক্রমণ শনাক্ত হয়েছে। যার শনাক্তের হার প্রায় ৩১ শতাংশ।
কুষ্টিয়া জেনারেল হাসপাতালের তত্ত্বাবধায়ক ডা. আবদুল মোমেন বলেন, বর্তমানে তার হাসপাতালে করোনাভাইরাস পজিটিভ ১৪৮ জন আর উপর্সগ নিয়ে ৬০ জনসহ মোট ২০৮ জন চিকিৎসা নিচ্ছেন।
গ্রামাঞ্চলে সংক্রমিত রোগীদের অসচেতনতাকে অধিক মৃত্যুহারের জন্য দায়ি করে তিনি বলেন, “তারা আক্রান্ত হয়েও সময়মতো নমুনা পরীক্ষা করছেন না। অনেকেই অক্সিজেন লেভেল একেবারে নিচে ঠেকে গেলে হাসপাতালে আসছেন। তখন আর এসব রোগীদের সবরকম চিকিৎসা দিয়েও রক্ষা করা যাচ্ছে না।”