২০১৮ সালে বাড়ির পাশের কোদলা নদীতে নিয়ে ডুবিয়ে রেহেনাকে হত্যা করেন রাশেদুল।
বিআইডব্লিউটিসির শিমুলিয়া ঘাটের সহ-মহাব্যবস্থাপক মো. সফিকুল ইসলাম জানান, প্রায় সব লঞ্চ ও ফেরি চালু রাখা হলেও যাত্রীদের ঘাটে পারারের অপেক্ষায় থাকতে হচ্ছে।
তিনি জানন, শিমুলিয়া-বাংলাবাজার নৌপথের জন্য বরাদ্দ ১৯টির মধ্যে ১৪টি ফেরি সচল রয়েছে। আর ৮৭টি লঞ্চের মধ্যে চলাচল করছে ৮৬টি। মহামারীতে ৫০ শতাংশ যাত্রী পরিবহনের বিধান থাকলে ঠাসাঠাসি করে যাত্রী নেওয়া হচ্ছে। ভিড় সামলাতে হিমশিম খাচ্ছে ঘাট কর্তৃপক্ষ।
সফিকুল ইসলাম বলেন, ঘাটে সকাল থেকেই উপচেপড়া ভিড় দেখা যাচ্ছে। যানবাহনের দীর্ঘ লাইনও আরও দীর্ঘ হচ্ছে ঘাটে। আর লঞ্চঘাটে আছে মানুষের অস্বাভাবিক জট। স্বাস্থ্যবিধিও উধাও হয়ে গেছে ঘাট থেকে।