জব্দ কফিগুলো মিয়ানমার থেকে নৌপথে অবৈধভাবে আনা হয়েছে বলে ধারণা করছে পুলিশ।
শনিবার ভোর থেকেই শিমুলিয়া ঘাটে ঈদে ঘরমুখী মানুষের ঢল নামে বলে বিআইডব্লিউটিসির সহ মহাব্যবস্থাপক সফিকুল ইসলাম জানান।
এই নৌরুটে ১৯টি ফেরির মধ্যে ১৫টি ফেরি এবং ৮৭টি লঞ্চের মধ্যে ৮৪টি চলাচল করছে। পদ্মায় প্রচণ্ড স্রোতের কারণে সবগুলো ফেরি চলতে পারছে না। আর ৩টি লঞ্চের কাগজ আপডেট না থাকায় সেগুলো বন্ধ রেখেছে কর্তৃপক্ষ।
শিমুলিয়া ঘাটে গিয়ে দেখা গেছে, ফেরি পারাপারে সময় বেশি লাগায় ঘাটে অপেক্ষমান গাড়ির জট ক্রমেই লম্বা হচ্ছে। আর ধারণ ক্ষমতার অর্ধেক যাত্রী নিয়ে চলার কথা থাকলেও অতিরিক্ত যাত্রী নিয়ে ছেড়ে যাচ্ছে লঞ্চগুলো।
বিআইডব্লিটিসির কর্মকর্তা বলেন, উত্তাল পদ্ময় ফেরিগুলো চলতে সমস্যা হচ্ছে। একে তো সব ফেরি চলতে পারছে না অন্যদিকে ফেরিগুলোর যাওয়া আসায় সময় লাগছে বেশি।ফলে ফেরির ট্রিপ কমে যাচ্ছে। তাই ঘাটে গাড়ির জটলা বেঁধেছে।