আরেকজনের বাম হাতের কব্জি শরীর থেকে বিচ্ছিন্ন হয়েছে।
এরা হলেন- পাবনা জেলার ফজলুর রহমান (৭৫), সিরাজগঞ্জের ওসমান গণি (৯০), বগুড়া সদরের পিন্টু (৫০), আদমদীঘির মুসলেমা (৬০) ও শেরপুরের হোসনে আরা (৭৫)।
জেলার ডেপুটি সিভিল সার্জন ডা. মোস্তাফিজুর রহমান তুহিন জানান, এদের মধ্যে শহীদ জিয়াউর রহমান মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে চারজন মারা যান। আর হোসনে আরার মৃত্যু হয় টিএমএসএস হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায়।
এছাড়া গত ২৪ ঘণ্টায় উপসর্গ নিয়ে আরও ১১ জন মারা গেছেন বলে জানান তিনি।
তুহিন বলেন, জেলায় গত ২৪ ঘণ্টায় ৬১৫ নমুনা পরীক্ষা করে ১৫৪ জনের শরীরে করোনাভাইরাসের সংক্রমণ শনাক্ত হয়েছে। যার শনাক্তের হার ২৫ দশমিক ০৪ শতাংশ।
এ নিয়ে জেলায় আক্রান্তের সংখ্যা ১৫ হাজার ৮৫ জনে দাঁড়িয়েছে। আর সুস্থ হয়েছে ১৩ হাজার ১৫৬ জন।
এছাড়া নতুন করে ৫ জনের মৃত্যু হওয়ায় মোট মৃত্যু ৪৪২ জনে দাঁড়িয়েছে। আর বর্তমানে আক্রান্ত ১ হাজার ৪৮৯ জন চিকিৎসাধীন রয়েছেন।