আরেকজনের বাম হাতের কব্জি শরীর থেকে বিচ্ছিন্ন হয়েছে।
জেলার সিভিল সার্জন এইচ এম আনোয়ারুল ইসলাম জানান, সোমবার সকাল ৮টা থেকে মঙ্গলবার সাকাল ৮টা পর্যন্ত তারা মারা যান। এই সময়ের মধ্যে এক হাজার ২২১টি নমুনা পরীক্ষায় ৪৩২ জনের পজিটিভ এসেছে। শনাক্তের হার প্রায় সাড়ে ৩৫ শতাংশ।
‘অক্সিজেন লেভেল কমে যাওয়ায় মৃত্যু হচ্ছে’ বলে জানিয়েছেন কুষ্টিয়া মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের তত্বাবধায়ক আব্দুল মোমেন।
সিভিল সার্জন বলেন, মঙ্গলবার সাকাল ৮টা পর্যন্ত জেলায় মোট ২৭৭ জনের মৃত্যু হয়েছে।
জেলায় চলমান লকডাউন বাস্তবায়নে পুলিশসহ আইন-শৃংখলা বাহিনীর তৎপরতা রয়েছে। সেনাসদস্যদেরও টহল দিতে দেখা গেছে। বিধিনিষেধ অমান্য করলে ভ্রাম্যমাণ আদালতে বিচার হচ্ছে।