জয়দেবপুর জংশন স্টেশনের মাস্টার মো. রেজাউল ইসলাম জানান, রোববার সকাল সোয়া ৭টার দিকে জয়দেবপুর জংশন থেকে যাত্রী নিয়ে তুরাগ এক্সপ্রেস ট্রেনটি ঢাকার উদ্দেশ্যে ছেড়ে যায়।
এছাড়া টাঙ্গাইল থেকে ঢাকা-চলাচলকারী টাঙ্গাইল কমিউটার ট্রেনটি ৮টা ২০ মিনিটে গাজীপুর ছেড়ে যায়।
তুরাগ এক্সপ্রেস প্রতিদিন ঢাকা থেকে ভোর ৫টায় ছেড়ে সকাল ৬টায় গাজীপুর পৌঁছবে। গাজীপুর থেকে সকাল ৭টা ১৫ মিনিটে ছেড়ে ঢাকায় পৌঁছাবে সাড়ে ৮টায়।
বিকাল ৫টা ২০মিনিটে ঢাকা থেকে ছেড়ে পৌনে ৭টার দিকে গাজীপুরে পৌঁছাবে এবং সন্ধ্যা ৭টা ২৫ মিনিটে গাজীপুর থেকে ছেড়ে ঢাকায় পৌঁছাবে রাত সাড়ে ৮টায়।
টাঙ্গাইল কমিউটার ট্রেন বঙ্গবন্ধু সেতু (পূর্ব) স্টেশন থেকে প্রতিদিন সকাল ৬টা ৪০মিনিটে ছেড়ে গাজীপুরে পৌঁছাবে সকাল ৮টা ২৫ মিনিটে এবং সেখান থেকে যাত্রী নিয়ে সাড়ে ৮টার দিকে ঢাকায় ছেড়ে যাবে।
কালিয়াকৈর ডেমু কালিয়াকৈর থেকে প্রতিদিন ভোর ৫টায় ঢাকার উদ্দেশ্যে ছেড়ে জয়দেবপুর জংশনে সকাল ৫টা ২৮ মিনিটের দিকে পৌঁছাবে।
পরে সাড়ে ৫টার দিকে ছেড়ে সকাল সাড়ে ৬টার দিকে ঢাকায় পৌঁছাবে এবং দুপুর পৌনে ২টার দিকে ঢাকা থেকে গাজীপুরের কালিয়াকৈরের উদ্দেশ্যে ছেড়ে যাবে।
ট্রেনটি ঢাকা থেকে গাজীপুরের জয়দেবপুর জংশন পৌঁছাবে দুপুর ২টা ৪৬ মিনিটে এবং কালিয়াকৈর হাইটেক পার্কে পৌঁছাবে সাড়ে ৩টার দিকে।
যুব ও ক্রীড়ামন্ত্রী মো. জাহিদ আহসান রাসেল বলেন, দীর্ঘদিন ধরে গাজীপুর থেকে ঢাকার উত্তরা পর্যন্ত ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়কে বিআরটি প্রকল্পের কাজ চলছে।
“এতে ওই মহাসড়কে স্থানে স্থানে খানা-খন্দক সৃষ্টি হয়েছে। তাতে বর্ষার পানি আটকে যানবাহন চলাচলে অনেকটাই অনুপযোগী হয়ে পড়েছে। ফলে প্রতিনিয়ত সেখানে যানজট হচ্ছে, মানুষের চলাচলে দূর্ভোগ পেহাতে হচ্ছে। এছাড়া গাজীপুরে চলমান বিকল্প রাস্তার কাজও শেষ হয়নি।”
এ অবস্থায় মানুষের দুর্ভোগের বিষয়টি বিবেচনায় এনে রেলমন্ত্রীর সঙ্গে যোগাযোগ করে ওই তিনটি ট্রেন চালু করা হয়েছে বলে জানান তিনি।