নিহতের মা জানান, খুনের মামলার আসামি হওয়ায় তার ছেলে কারাগারে ছিল। চারমাস আগে জামিন নিয়ে বের হন।
শনিবার প্রায় এক ঘণ্টার ব্যবধানে তারা মারা যান বলে চুয়াডাঙ্গা সদর হাসপাতালের আবাসিক মেডিকেল অফিসার ডা. ফাতেহ আকরাম জানান।
মৃতরা হলেন- চুয়াডাঙ্গা শহরের জিনতলা মল্লিকপাড়ার আনিছুর রহমানের স্ত্রী সালেহা বেগম (৭০) ও জীবননগর উপজেলার বাঁকা গ্রামের মৃত এলাহি মণ্ডলের ছেলে শুকুর আলী (৭০)।
ডা. ফাতেহ বলেন, সালেহা বেগম করোনাভাইরাসের উপসর্গ নিয়ে গত ১২ জুন সদর হাসপাতালের ইয়েলো জোনে ভর্তি হয়েছিলেন। নমুনা পরীক্ষায় তার সংক্রমণ ধরা পড়ে।
“পরে তাকে কোভিড ওয়ার্ডের রেড জোনে স্থানান্তর করা হলে শনিবার দুপুর দেড়টায় তিনি মারা যান।”
একই দিন বেলা ১২টা ৪০ মিনিটে শুকুর আলী মারা যান; যিনি গত ১৩ জুন কোভিড-১৯ এর উপসর্গ নিয়ে একই হাসপাতালে ভর্তি হয়েছিলেন।
করোনাভাইরাস পরীক্ষায় শুকুরের পজেটিভ রিপোর্ট আসলে তাকেও করোনা ওয়ার্ডের রেডজোনে স্থানান্তর করা হয়েছিল বলে ফাতেহ জানান।