“সকালে বাড়ির জানালা দিয়ে ছেলের নিথর দেহ পড়ে থাকতে দেখি।”
জেলার সিভিল সার্জন দপ্তরের চিকিৎসা কর্মকর্তা শাহনেওয়াজ জানান, গত ২৪ ঘণ্টায় এ জেলার ৬০৬ জনের পরীক্ষায় ২৯১ জনের পজিটিভ শনাক্ত হয়েছে। এর আগে গত ১৫ জুন শনাক্ত হয়েছিল ২৪৯ জন।
একই সময় জেলায় চারজন মারা গেছেন জানিয়ে তিনি বলেন, তাদের দুইজনের পজিটিভ ছিল। অন্য দুইজন মারা গেছেন উপসর্গ নিয়ে হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায়।
রোগীর সংখ্যা বাড়তে থাকায় যশোরে ৫০ শয্যার একটি হাসপাতাল প্রস্তুত করা হয়েছে।
অতিরিক্ত জেলা ম্যাজিস্ট্রেট কাজী মো. সায়েমুজ্জামান বলেন, বেসরকারি জনতা হাসপাতালটি তারা প্রস্তুত করেছেন। এ কাজে প্রয়োজনীয় জনবল, ওষুধ ও যন্ত্রপাতি দিয়ে সহযোগিতা করছে ঢাকার কেরাণীগঞ্জের সাজেদা ফাউন্ডেশন।
সংক্রমণ বাড়তে থাকলেও এখনও জেলায় লকডাউন ঠিকমত কার্যকর হয়নি।
সায়েমুজ্জামান বলেন, লকডাউন কার্যকরের সব উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে। কঠোরতা আরোপ করা হবে।