বৃহস্পতিবার বেলা ১১টার দিকে মাকড়াইল বাজারের চৌরাস্তায় এই মানববন্ধন ও বিক্ষোভ মিছিলের আয়োজন করা হয়।
মানববন্ধনে হোসেন মিয়ার খুনিদের বিচার চেয়ে প্ল্যাকার্ড হাতে অন্যদের সঙ্গে তার চার বছর বয়সী ছেলে শাফিন মাহমুদ সামী ও ১৩ বছর বয়সী মেয়ে ঢাকার ভিকারুন্নিসা নুন স্কুলের ছাত্রী জান্নাতুল জাহান প্রীতিও ছিলেন।
আসামিরা প্রভাবশালী হওয়ায় তাদের গ্রেপ্তার করা হচ্ছে না বলে তার অভিযোগ।
গ্রামে মাদক, সন্ত্রাস ও উত্ত্যক্তের প্রতিবাদ করায় জাহাঙ্গীর হোসেনকে পরিকল্পিতভাবে পিটিয়ে হত্যা করা হয়েছে বলে তার মেয়ে মাহমুদা জাহান জ্যোতির অভিযোগ।
এ সময় কামালদিয়া ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সহ-সভাপতি মো. ইউনুস মিয়া, কামালদিয়া ইউনিয়ন পরিষদ চেয়ারম্যান হাবিবুল বাশারও বক্তব্য রাখেন।
মামলার নথি থেকে জানা যায়, গত ৫ জুন দুপুরে মধুখালি থেকে নিজ গ্রাম মাকরাইল ফেরার পথে জাহাঙ্গীর হোসেনকে পিটিয়ে গুরুতর আহত করা হয়। রাতেই হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় তিনি মারা যান।
এই ব্যাপারে মধুখালি থানার ওসি শহিদুল ইসলাম বলেন, “মামলাটি তদন্তের জন্য সিআইডিতে হস্তান্তর করা হয়েছে। আমাদের সহায়তা চাইলে সর্বাত্মক সহায়তা করা হবে।”
সিআইডির পরিদর্শক আক্তারুজ্জামান মিনা বলেন, “মামলাটি তদন্ত করা হচ্ছে। জড়িতদের বিরুদ্ধে আইনানুগ ব্যবস্থা নেওয়া হবে।”