বৃহস্পতিবার জেলার সিভিল সার্জন ডা. হাবিবুর রহমান জানান, সারাদেশের মতো কুড়িগ্রাম এ টিকা পেয়েছে। ঢাকা থেকে রংপুর বিভাগীয় অফিসে ৮ জেলার জন্য এসব টিকা আসে। এরপর রংপুর বিভাগীয় স্বাস্থ্য কার্যালয় থেকে কুড়িগ্রাম জেলার জন্য ৮ হাজার ৪শটি টিকা পাঠায়।
“খুব শিগগিরই এ টিকা দান শুরু করা হবে।”
কুড়িগ্রামের ডিপুটি সিভিল সার্জন ডা. বোরহান উদ্দিন জানান, এর আগে জেলায় ৯০ হাজার ডোজ করোনাভাইরাসের ভ্যাকসিন সরবরাহ করা হয়। তবে বিভাগীয় স্বাস্থ্য বিভাগ ৮ হাজার ডোজ টিকা প্রত্যাহার করে নিয়ে যায়।
প্রথম দফায় প্রথম ডোজ টিকা নিয়েছে ৪৬ হাজার ১২৮ জন। দ্বিতীয় ডোজ গ্রহণ করেন ৩৩ হাজার ৭৪৯ জন। এখনও ১২ হাজার ৩৭৯ জন দ্বিতীয় ডোজ টিকা পায়নি।
টিকা গ্রহীতা সময় মতো না আসায় প্রথম দফার ২ হাজার ১২৩ ডোজ টিকা নষ্ট হয় বলেও জানান তিনি।
জেলা প্রশাসক মোহাম্মদ রেজাউল করিম বলেন, কোভিড-১৯ নিয়ন্ত্রণে বাংলাদেশের জন্য চীন সরকার উপহার হিসেবে ৬ লাখ ভ্যাকসিন পাঠিয়েছে। অতি দ্রুত এ ভ্যাকসিন কার্যক্রম শুরু করা হবে।
কুড়িগ্রাম জেলা প্রশাসন ও জেলা পুলিশের কর্মকর্তার উপস্থিতিতে ভ্যাকসিনগুলো গ্রহণ করে জেলা স্বাস্থ্যবিভাগ।