ওসি বলেন, “গ্রেপ্তারকৃতরা পেশাদার অপরাধী। তারা প্রতিনিয়ত চুরি ছিনতাইসহ নানা অপকর্ম করে বেড়াত।”
তাছাড়া জেলায় বুধবার সকাল থেকে বৃহস্পতিবার সকাল পর্যন্ত মারা গেছেন চারজন।
রোগীর চাপ সামাল দিতে নতুন ওয়ার্ড খোলার পাশাপাশি বেসরকারি ব্যবস্থাপনায় চিকিৎসা কার্যক্রম শুরুর উদ্যোগ নিয়েছে জেলা স্বাস্থ্য বিভাগ।
জেলার সিভিল সার্জন শেখ আবু শাহীন বলেন, জেলায় বুধবার সকাল থেকে বৃহস্পতিবার সকাল পর্যন্ত নতুন করে ২০৩ জনের করোনাভাইরাস শনাক্ত হয়েছে। শনাক্তের হার ৪২ শতাংশ। ইতোতমধ্যে যশোর সদর হাসপাতালে ৮০ শয্যার কোভিড ইউনিটে ৯১ জন রোগী ভর্তি করা হয়েছে। এ অবস্থায় ২৪ শয্যার একটি নতুন ওয়ার্ড খোলার পাশাপাশি বেসরকারি ব্যবস্থাপনায় চিকিৎসা কার্যক্রম শুরুর উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে।
সিভিল সার্জন বলেন, গত ২৪ ঘণ্টায় জেলায় মারা গেছেন চারজন। দুইজন মারা গেছেন যশোর সদর হাসপাতালে। অন্য দুইজন মারা গেছেন অভয়নগর উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে।