তাছাড়া জেলায় আরও সহস্রাধিক রোগী বাড়িতে চিকিৎসা নিচ্ছেন বলে জেলার সিভিল সার্জন জাহিদ নজরুল চৌধুরী জানিয়েছেন।
তিনি বলেন, চাঁপাইনবাবগঞ্জ সদর হাসপাতাল ২৫০ শয্যাবিশিষ্ট। এখানে ৫০ শয্যার কোভিড ইউনিটে বুধবার সকাল পর্যন্ত ৫২ জন রোগী রয়েছেন। তাছাড়া জেলায় এক হাজার ২৯৩ জন আক্রান্ত রোগী আছেন। তারা বাড়িতে চিকিৎসা নিচ্ছেন।
হাসপাতালে পাঁচ হাজার ১০০ লিটারের একটি অক্সিজেন ট্যাংক আছে, যা খালি হওয়ার আগেই পূর্ণ করা হয় জানিয়ে তিনি বলেন, তাছড়া ৩৬টা বড় সিলিন্ডার রয়েছে। একটা হাইফ্লোন্যাজাল ক্যানোলাসহ অন্যান্য উপকরণ আছে, যা দিয়ে ৫০ জনের চিকিৎসা দেওয়া যায়। তবে এখানে আইসিইউ নেই।
শয্যার সংখ্যা বাড়ানোর চেষ্টা চলছে বলে তিনি জানান।
শনাক্তের হার সম্পর্কে তিনি বলেন, গত ৪ জুন শনাক্তের হার ছিল ৫৫.১৫ শতাংশ, ৫ জুন ৪০.৬৮, ৬ জুন ১৯.১৩, ৭ জুন ২৯.২১, ৮ জুন ১৬.১৬ শতাংশ।
“তবে এই হার দেখে প্রকৃত অবস্থা নিশ্চিত হওয়া যাচ্ছে না। কারণ অনেক সময় নমুনা পরীক্ষায় দেরি হচ্ছে। পেন্ডিং থাকছে। এখন পর্যন্ত পরিস্থিতি স্থিতিশীল বলে মনে করা যায়।”