ওসি বলেন, “গ্রেপ্তারকৃতরা পেশাদার অপরাধী। তারা প্রতিনিয়ত চুরি ছিনতাইসহ নানা অপকর্ম করে বেড়াত।”
জেলার সিভিল সার্জন আব্দুল কুদ্দুছ জানান, জেলায় এক লাখ ১১ হাজার ৬৯৭ জনকে করোনাভাইরাস টিকার প্রথম ডোজ দেওয়া হয়েছে। দ্বিতীয় ডোজ দেওয়া হয়েছে ৭৮ হাজার ৮৩০ জনকে। এখনও বাকি আছেন ৩২ হাজার ৮৬৭ জন।
গত ৩ জুন সর্বশেষ ১১০ জনকে দ্বিতীয় ডোজ দেওয়ার পর আর মজুদ না থাকায় টিকা দেওয়া বন্ধ রাখা হয়েছে বলে তিনি জানান।
তিনি বলেন, নতুন করে টিকা না পাওয়া পর্যন্ত দ্বিতীয় ডোজ দেওয়ার সুযোগ নেই। কবে নাগাদ দ্বিতীয় ডোজ পাওয়া যেতে পারে সে বিষয়ে এখনও বার্তা আসেনি।