বিশ্ববিদ্যালয়ের রেজিস্ট্রার আব্দুর রউফ জানান, গত ২ জুন স্থাপত্য বিভাগের এক খণ্ডকালীন শিক্ষক ব্যক্তিগত কারণ দেখিয়ে চাকরি থেকে ইস্তফাপত্র দিয়েছেন।
ইস্তফাদানকারী শান্তনু বিশ্বাস লিংকন এ বিশ্বিবিদ্যালয়ের স্থাপত্য বিভাগের খণ্ডকালীন এক শিক্ষক ছিলেন।
বৃহস্পতিবার বিশ্ববিদ্যালয়ের যৌন নির্যাতন প্রতিরোধ সেলের প্রধান সহকারী অধ্যাপক মানসুরা খানম এবং এবং স্থাপত্য বিভাগের সভাপতি ড. মৃণাল কান্তি বাওয়ালী জানান, গত ২৩ মে বিশ্ববিদ্যালয় খোলার পর স্থাপত্য বিভাগের এক ছাত্রী প্রশাসনের কাছে শান্তনু বিশ্বাস লিংকনের বিরুদ্ধে যৌন হয়রানির অভিযোগ করেন। মেসেঞ্জারসহ বিভিন্ন মাধ্যমে ওই শিক্ষার্থীকে অসৌজন্যমূলক বার্তা, ছবি এবং কথা পাঠানোর বিষয়টি উঠে এসেছে। বিষয়টির সত্যতা যাচাই চলছে।
এ বিষয়ে মোবাইল ফোনে শান্তনু বিশ্বাস লিংকন বলেন,“এ বিষয়ে আমি এখন কোনো কথা বলতে পারব না। পরে কথা বলব।” তারপর তাকে কয়েক দফা কল করলেও ফোন ধরেননি তিনি।
তবে এ বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রক্টর ড. রাজিউর রহমান জানান, ঐ শিক্ষক ইস্তফা দেওয়ায় অভিযোগের সত্যতা পেলেও কর্তৃপক্ষ কোনো ব্যবস্থা নিতে পারবে না।