বুধবার দুপুরের পর নদীর পানি বাড়তে থাকে। কীর্তনখোলাসহ সবগুলো নদীর পানি বিপদসীমার ১০ থেকে ২০ সেন্টিমিটার উপর থেকে প্রবাহিত হয়।
এতে নদীর তীরবরতী এলাকাসহ বরিশাল নগরীরও নিম্ন এলাকা পানিতে তলিয়ে গেছে।
সন্ধ্যায় সরেজমিনে দেখা গেছে, নগরীর পলাশপুর, রসুলপুর , বেলতলা, বৌবাজার, মোহাম্মাদপুরসহ বেশ কয়েকটি এলাকা প্লাবিত হয়েছে। পানিবন্দি হয়েছে কয়েকশ পরিবার।
এদিকে, মাঝে মাঝে গুড়ি গুড়ি বৃষ্টিসহ দমকা হওয়া, কখনও মাঝারি বর্ষণও হচ্ছে।
বরিশাল আবহাওয়া অফিসের পর্যবেক্ষক মো. হুমায়ুন কবির জানিয়েছেন, ঘূর্ণিঝড় ইয়াস ও বৌদ্ধ পূর্ণিমার প্রভাবে স্থানীয় নদীবন্দরে ২ নম্বর সর্তকতা সংকেত থাকলেও পায়রা সমূদ্র বন্দরকে ৩ নম্বর স্থানীয় সতর্কতা সংকেত দেখিয়ে যেতে বলা হয়েছে। এই অঞ্চলে বজ্রসহ ভারি ও অতিভারি বৃষ্টির হওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে। আর জোয়ারের পানি স্বাভাবিকের তুলনায় ৩ থেকে ৬ ফুটের বেশি উচ্চতায় বয়ে যাবে।
বরিশালে গত ২৪ ঘণ্টায় ১৫ দশমিক ১ মিলিমিটার বৃষ্টিপাত রেকর্ড করা হয়েছে।