জেলার সিভিল সার্জন ডা. একেএম আনওয়ারুর রউফ জানান, জেলায় প্রথম পর্যায়ে ৩৬ হাজার এবং দ্বিতীয় পর্যায়ে ২১ হাজার ডোজ টিকা পাওয়া গেছে। অর্থাৎ মোট প্রাপ্ত টিকার সংখ্যা ৫৭ হাজার।
প্রথম ডোজ দেওয়া হয়েছে ৩০ হাজার ৬৬০ জনকে। দ্বিতীয় ডোজ দেওয়া হয়েছে ১৬ হাজার ৬১১ জনকে। এখনও দ্বিতীয় ডোজ পাওয়ার বাকি ১৪ হাজার ৪৯ জন।
এদিকে, প্রথম ও দ্বিতীয় ডোজ মিলিয়ে মোট টিকা দেওয়া হয়েছে ৪৭ হাজার ২৭১ জনকে। তাই ৫৭ হাজার টিকার মধ্যে অবশেষ আছে ৯ হাজার ৭২৯ ডোজ।
দ্বিতীয় ডোজ পাওয়ার বাকি ১৪ হাজার ৪৯ জন। তাদের মধ্যে অবশেষ থাকা ৯ হাজার ৭২৯ ডোজ দিলে আরও বাকি থাকবে ৪ হাজার ৩২০ জন। সরবরাহ না এলে এই ৪ হাজার ৩২০ জনকে টিকার দ্বিতীয় ডোজ দেওয়া যাবে না।
স্বাস্থ্য বিভাগ জানায়, গত বছরের ৪ এপ্রিল শেরপুরে প্রথম করোনা রোগী ধরা পড়ে। সেই থেকে আজ পর্যন্ত শনাক্ত রোগীর সংখ্যা ৭৩৭। এর মধ্যে ৬৯২ জন সুস্থ হয়েছেন। এ পর্যন্ত মারা গেছে ১৫ জন।
শেরপুরে জেলা সদরসহ ৫টি উপজেলায় ১৩০টি বিছানা করোনা রোগীদের জন্য প্রস্তুত রাখা আছে। জেলায় অক্সিজেনের কোনো ঘাটতি নেই। সিলিন্ডার অক্সিজেন ছাড়াও হাসপাতালে সামনে লিকুইড অক্সিজেন প্ল্যান্ট স্থাপন করা হয়েছে।