সেতুর সাইট কার্যালয়ের নির্বাহী প্রকৌশলী আহসানুল কবীর পাভেল বলেন, “বৃহস্পতিবার সকাল পর্যন্ত গত ২৪ ঘণ্টায় এই সেতু দিয়ে ৫২ হাজার ৭৫৩টি যানবাহন পারাপার হয়েছে। এতে টোল আদায় হয়েছে দুই কোটি ৯৯ লাখ ১৮ হাজার ২৪০ টাকা। বঙ্গবন্ধু সেতু চালু হওয়ার পর এটাই গড়ি পার ও সর্বোচ্চ টোল আদায়।”
এর আগে মঙ্গলবার ভোর ৬টা থেকে বুধবার ভোর ৬টা পর্যন্ত দুই কোটি ৭৩ লাখ টাকার টোল আদায় হয় বলে তিনি জানান।
টাঙ্গাইলের পুলিশ সুপার সঞ্জিত কুমার রায় বলেন, বুধবার ভোরে হঠাৎ করেই ট্রাকের পাশাপাশি গণপরিবহন ও অন্যান্য পরিবহনের চাপ বেড়ে যায়। তখন থেকে বৃহস্পতিার ভোর পর্যন্ত সেতুর টোল প্লাজায় এলাকায় সারাক্ষণ চাপ ছিল। ফলে বিগত টোল আদায়ের রেকর্ড ছাড়িয়ে গেছে বলে সেতু কর্তৃপক্ষ জেলা পুলিশকে জানিয়েছে।
এ সময় বাসের চেয়ে ট্রাক, পিকআপ, মাইক্রোবাস, প্রাইভেট কার ও মোটরসাইকেলের সংখ্যা বেশি ছিল বলে তিনি জানান।
ঢাকা থেকে উত্তরবঙ্গে যাতায়াতে এই সেতু ব্যবহৃত হয়। তাছাড়া দক্ষিণ-পশ্চিমাঞ্চলেরও কিছু গাড়ি সেতুটি ব্যবহার করে। এই সেতু দিয়ে ঈদের সময় যাতায়াত করে সবচেয়ে বেশি গাড়ি।