ময়লা-আবর্জনা সঠিক স্থানে ফেলা হচ্ছে কী-না, সেটা দেখার দায়িত্ব পৌরসভার। কিন্তু পৌরসভার কর্মীদেরই বাজারের ময়লা-আবর্জনা নদীতে ফেলতে দেখা গেছে।”
মঙ্গলবার দুপুরে বাগেরহাট পুলিশের কাবাডি গ্রাউন্ডে অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক (সার্বিক) খোন্দকার মো. রিজাউল করিম এই খেলোয়াড়দের হাতে নগদ অর্থ ও খাদ্য সহায়তা তুলে দেন।
প্রত্যেক খেলোয়াড়কে নগদ এক হাজার টাকা ও ২০ কেজি করে চাল দেওয়া হয় বলে অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক রিজাউল করিম জানান।
এই সময় বাগেরহাট পৌরসভার মেয়র ও জেলা ক্রীড়া সংস্থার সাধারণ সম্পাদক খান হাবিবুর রহমান, সদর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মুহাম্মদ মুছাব্বেরুল ইসলামসহ ক্রীড়া সংগঠকরা উপস্থিত ছিলেন।
করোনাভাইরাসের মহামারীতে বাগেরহাটে যৌনকর্মী, তৃতীয় লিঙ্গ, ঋষি, ডোম, খ্রিস্টান, বেদে, রিকশা, অটোরিকশা, প্রতিবন্দ্বীসহ নানা শ্রেণি পেশার প্রায় দুই হাজার মানুষকে সহায়তা দিয়েছে জেলা প্রশাসন।
বাগেরহাটে অন্তত পাঁচ হাজার মানুষকে এই সহায়তা দেওয়া হবে বলে জেলা প্রশাসক আ ন ম ফয়জুল হক জানিয়েছেন।