সাগরপথে মালয়েশিয়া পাচারের চেষ্টা করা হচ্ছিল বলে পুলিশ জানিয়েছে।
টেকনাফ থানার ওসি মো. হাফিজুর রহমান জানিয়েছেন, সোমবার বিকালে উপজেলার বাহারছড়া ইউনিয়নের কচ্ছপিয়ায় এই অভিযান চালানো হয়।
এই সময় দালাল সন্দেহে একজনকে আটকও করা হয় বলেও পুলিশ জানিয়েছে।
উদ্ধার রোহিঙ্গাদের মধ্যে দুই জন শিশু ও চার জন নারী। তারা উখিয়ার কুতুপালং শরণার্থী ক্যাম্পের বাসিন্দা।
দালাল সন্দেহে আটক নুরুল আমিন (৩০) টেকনাফ উপজেলার বাহারছড়া ইউনিয়নের বড়ডেইল এলাকার আলী চাঁদের ছেলে।
ওসি হাফিজুর বলেন, বিকালে সাগরপথে মালয়েশিয়া পাচারের উদ্দেশ্যে বাহারছড়া ইউনিয়নের কচ্ছপিয়া এলাকায় কয়েকজন রোহিঙ্গাকে জড়ো করা হয়েছে খবরে পুলিশ অভিযান চালায়। এতে সমুদ্র সৈকত সংলগ্ন একটি বাড়ি থেকে ছয় রোহিঙ্গাকে উদ্ধার করা হয়।
“এই সময় পুলিশের উপস্থিতি টের পেয়ে ২/৩ জন পালিয়ে গেলেও এক দালালকে আটক করতে সক্ষম হয়।”
বিষয়টি শরণার্থী ত্রাণ ও প্রত্যাবাসন কমিশনার কার্যালয়ে অবহিত করা হয়েছে জানিয়ে তিনি বলেন, এই ব্যাপারে সংশ্লিষ্টদের নির্দেশনা মতো উদ্ধার হওয়া রোহিঙ্গাদের হস্তান্তরে ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
এছাড়া আটক ‘দালালের’ বিরুদ্ধে সংশ্লিষ্ট আইনে মামলা করা হয়েছে বলে জানান হাফিজুর রহমান।