গবেষকদের দাবি, এই পদ্ধতিতে করোনাভাইরাস নমুনা পরীক্ষায় খরচ ১৪০ টাকা। এর মধ্যে আরএনএ এক্সট্রাকশন কিট ১০ টাকা, আরটি-পিসিআর কিট ১২০ টাকা, প্রাইমার ৩ টাকা ও অন্যান্য ৭ টাকা। ৯০ মিনিটে একটি মাত্র টিউবেই এই পদ্ধতিতে করোনার বর্তমান ধরনগুলো শনাক্ত করা সম্ভব হবে।
সোমবার বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রশাসনকি ভবনের সম্মেলন কক্ষে আয়োজিত এক সাংবদ সম্মেলনে উপাচার্য ও জিনোম সেন্টারের পরিচালক অধ্যাপক ড. আনোয়ার হোসেন এই উদ্ভাবনের ঘোষণা দেন।
লিখিত বক্তব্যে অধ্যাপক আনোয়ার হোসেন বলেন, “পরীক্ষা করে দেখা গেছে- ‘সাইবারগ্রিন’ পদ্ধতিতে করোনা শনাক্তের সেনসিটিভিটি প্রচলিত অন্যান্য কিটের সমপর্যায়ের। এই গবেষণাটি একটি পিয়ার রিভিউড জার্নালে প্রকাশের অপেক্ষায় রয়েছে।”
সরকারের সহায়তা পেলে তারা এই গবেষণাকে কাজে লাগিয়ে খুব সহজে এবং কম খরচে করোনা শনাক্তের কাজটি করতে সক্ষম হবেন বলে দাবি করেন এই গবেষক।
সংবাদ সম্মেলনে আরও উপস্থিত ছিলেন অণুজীববিজ্ঞান বিভাগের সহযোগী অধ্যাপক ড. সেলিনা আক্তার, পুষ্টি ও খাদ্য প্রযুক্তি বিভাগের চেয়ারম্যান ড. শিরিন নিগার, বায়ো-মেডিকেল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের চেয়ারম্যান ড. হাসান মো. আল-ইমরান, অণুজীববিজ্ঞান বিভাগের সহকারী অধ্যাপক শোভন লাল সরকার, গবেষক তনয় চক্রবর্তী প্রমুখ।