“বোরো আবাদের অঞ্চল ও গুরুত্বপূর্ণ স্থাপনা ছাড়া সব জায়গায় সমানভাবে লোড শেডিং হচ্ছে।”
শিশুটি আইসিইউতে চিকিৎসাধীন ছিল বলে জানিয়েছেন হাসপাতালের উপ-পরিচালক সাইফুল ফেরদৌস।
শিশুটির একজন আত্মীয় ওই হাসপাতালের জ্যেষ্ঠ নার্স কোহিনুর বেগম।
তিনি বলেন, কিডনি রোগের চিকিৎসার জন্য গত জানুয়ারিতে তাকে ঢাকায় নেওয়া হয়। বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তি করে চিকিৎসা দেওয়া হয়। চিকিৎসায় সুস্থ হলে দেড় মাস আগে তাকে বাড়ি আনে পরিবার। তার কিছুদিন পর থেকে জ্বরে ভুগছিল শিশুটি।