মোহনগঞ্জ পৌরসভার রাউৎপাড়া এলাকার গৃহবধূ ফরিদা ইয়াসমিন এই অভিযোগ করেছেন উপজেলা স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তা নূর মোহাম্মদ শামছুল আলমের কাছে।
শামছুল আলম বলেন, হাসপাতালের ল্যাব অ্যাসিষ্ট্যান্ট সাদ্দাম হোসেন খানের বিরুদ্ধে এই অভিযোগ পেয়েছেন তিনি। তদন্ত করে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
কোভিড-১৯ পরীক্ষার সরকার নির্ধারিত ফি ১০০ টাকা জানিয়ে তিনি বলেন, “এর বেশি নিলে সেটা অমার্জনীয়।”
ফরিদা ইয়াসমিন অভিযোগে বলেছেন, গত ২৮ এপ্রিল কোভিড-১৯ পরীক্ষার জন্য গেলে তার পরিবারের তিন সদস্যের কাছে ২০০ টাকা করে ফি চান ল্যাব অ্যাসিষ্ট্যান্ট সাদ্দাম হোসেন খান।
“তখন আমি বাধ্য হয়ে ২০০ টাকা করে দিয়েছি।”
অন্য অনেকের কাছ থেকেও বাড়তি টাকা নেওয়া হয় বলে ফরিদা ইয়াসমিন অভিযোগ করেছেন।
তবে সাদ্দাম হোসেন খান অভিযোগ অস্বীকার করেছেন।
তিনি বলেন, “আমার বিরুদ্ধে অভিযোগটি মিথ্যা, মনগড়া। আমি অভিযোগকারী ফরিদা ইয়াসমিনকে চিনি না। হয়ত কেউ আমার কাছ থেকে অন্যায় সুবিধা পাননি বলে ফরিদাকে দিয়ে অভিযোগটি করিয়েছেন।”